October 18, 2024, 2:32 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
রামগড় উপজেলা “পৌর “বিএনপি আংশিক কমিটি গঠন  বরগুনায় ১ ঘন্টার প্রতীকী ইউএনও‘র কলেজ ছাত্রী জীম উজিরপুরে মারকাযুল কারীম সামেলা মাজেদ কওমি মাদ্রাসার উদ্যোগে সীরাতুন্নবী সাঃ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সুজানগর পৌরসভার ১৩০ জেলে পরিবার পেলো খাদ্য সহায়তা ইলিশ ধরায় সুজানগরে ২ জেলের কারাদন্ড সোনার বাংলা গড়ার কথা বলে আ’লীগ বাংলাদেশকে শ্মশানে পরিণত করেছে- জামায়াত আমীর ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রকে ডেকে নিয়ে হ*ত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা নড়াইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের নামে করা মানহানি মামলা খারিজ ইউএনও’র ছোয়ায় বদলে যাচ্ছে ত্রিশাল,হাসি ফুটেছে মানুষের মুখে রাজশাহী-১ আসনে সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী তারেক
অবশেষে তালা সার্জিকাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিক্ষা ভুল স্বীাকার করে অর্থ দন্ড দিয়ে আপোষ

অবশেষে তালা সার্জিকাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিক্ষা ভুল স্বীাকার করে অর্থ দন্ড দিয়ে আপোষ

পাইকগাছা,(খুলনা)প্রতিনিধি।।
অবশেষে তালা সার্জিকাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিক্ষা ভুল স্বীাকার করে অর্থ দন্ড দিয়ে আপোষ করে নিলেল। গত ২৯ আগষ্ট গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যস্থতায় ২০ হাজার টাকা অর্থ দন্ড দিয়েএ আপস হয়। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছে তা হলে কি এ রকম ভুল করে টাকার বিনিময এ সমস্থ প্রতিষ্ঠান পারপেয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের সিলেমানপুর গ্রামে মৃত্যু ফরিদ সানার মেয়ে নবম শ্রেনির ছাত্রী রেশমা বেগম (১৫), গত ১৬ আগষ্ট অসুস্থ হয়ে পড়ে। ছাত্রীর মা আকলিমা জানান, মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তালা সার্জিকাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরিক্ষা করা হয়। সেখানে ধরাপড়ে এপেন্ডিসাইটিস। সে অনুযায়ী ওই দিনই পাইকগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়। তিনদিন হাসপাতালে থাকার পর বাবলু নামে একজনের মাধ্যমে পাইকগাছার রাসেল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তি করি। ১৯ আগষ্ট রাসেল ক্লিনিকের চিকিৎসক বরকত আলী আমার মেয়েকে অপারেশন করে। পরে চিকিৎসক আমাকে অপারেশন ঘরে ডেকে নিয়ে বলে আপনার মেয়ের এপেন্ডিসাইটিস না ওখানে টিউমার হয়েছে। আমরা এ টিউমার অপারেশন করতে পরবো না। তখন মেয়ের কাটা জায়গা সেলাই করে আমাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার জন্য বলে। আমি গরিব মানুষ স্বামী নাই তার পরেও একবেলা খাই আরেক বেলা খাইনা কিভাবে ঢাকায় নিয়ে যাবো। আমি বারবার চিকিৎসককে অপারেশনের কথা বললেও তিনি সেটি করননি। উপায় না পেয়ে ধার দেনা করে খুলনা একটি ক্লিনিকি নিয়ে যাই। তারা চিকিৎসা পত্র দিয়ে ৩ মাস পরে যেতে বলে। টাকার অভাবে খুলনার ক্লিনিক থেকে বাড়ি নিয়ে এসেছি।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD